চবি প্রতিনিধি:
মুহাম্মদ লোকমান। সম্প্রতি ইয়াবা সহ আটক হয় র্যাবের হাতে। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে গাছ পাচার করার কারণে পরিবেশ অধিদপ্তরের তাকে তলব করে। পরে কাজ কাটার অনুমতি দেওয়ার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়কে ১২ লক্ষ টাকা জরিমানা করে।
এছাড়া প্রকৌশল দপ্তরের একটু সামনে গেলেই নাছিরের দোকান। সেখানে হরহামেশাই মিলে যে কোন মদক দ্রব্য। ওই নাছিরও পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছিল।
এদিকে সুপারভাইজার কাজলও নিয়মিত মাদক সেবন করেন, সাইফুল ইসলাম নামের আরেক সুপারভাইজার ও মাদক সেবন করেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী আবু সাঈদ বলেন, যাদের বিরুদ্ধে মাদকের অভিযোগ পাওয়া যাবে তাদের বিষয়ে আমরা কঠোর আছি। লোকমান নামের যে কর্মচারী জেল হাজতে রয়েছে তাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তত্ত্বাবধায়ক চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশলী মোল্লা খালেদ হোসাইন বলেন, মাদক নিয়ে যে কর্মচারী গ্রেফতার হয়েছে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নোট দিয়েছি। তারা তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবেন।
এফএম/বাংলাবার্তা