অন্তর্কন্দোল হোক কিংবা কোন সিনিয়র গডফাদারের জিঘাংসাই হোক, যেকারনেই হোক দিয়াজ আজ আর নেই।
এটাই সত্য। এটাই নির্মম বাস্তবতা।
দিয়াজ যে ছাত্রলীগের একজন নিবেদিতপ্রাণ কর্মী ও নেতা ছিলেন তাতে কারো কোন সন্দেহ আছে ?
দিয়াজ কি আত্মহত্যা করেছিলো না-কি তাকে হত্যা করা হয়েছিলো- এটা নিয়েও কি কোন সন্দেহ আছে ?
যদি তর্কের খাতিরে ধরে নিই, দিয়াজ আত্মহত্যা করেছিলো তাহলে সে আত্মহত্যাও যে প্ররোচিত আত্মহত্যা ছিলো, মানসিক চাপে রেখে তাকে আত্মহত্যা করতে বাধ্য করা হয়েছিলো তাতে কি কোন সন্দেহ আছে ?
জানি,
উপরের সবক’টি সন্দেহের জবাবই ‘না’ বোধক।
তারপরেও কেন দিয়াজের মাকে দিয়াজ হত্যার বিচার চেয়ে কাফনের কাঁপড় জড়িয়ে অনশন করতে হয় ?
এ প্রশ্নটির উত্তর কোন এক অজানা কারনে আমাদের জানা নেই।
আজ প্রায় দু’দিন হতে চললো দিয়াজের মা অনশন শুরু করেছেন, পরবর্তী আর কোন আপডেট জানিনা।
ভেবেছিলাম কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ থেকে ন্যূনতম কোন নড়াচাড়া কিংবা বক্তব্য বিবৃতি আসবে।
না এখনো আসেনি, কোন পত্রিকায় কিংবা টিভি নিউজে অন্তঃত দেখলাম না।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভাপতি এবং সেক্রেটারি সোহাগ ও জাকির কেউই আমার ফ্রেণ্ডলিস্টে এখন আর নেই।
তাদের লাখ লাখ ভক্ত ফলোয়ার ঠেলে আমাদের মতো তথৈবচদের পুনরায় নতুন করে তাদের ফ্রেণ্ডলিস্টে ঢুকার সুযোগও নেই।
তারা আমার ফ্রেণ্ডলিস্টে থাকলে তাদেরকে ট্যাগ করে(যদিও আমি সচারচার কাউকে ট্যাগায় না কারন সে বিরক্ত হবে এই সৌজন্যতায়) দুটো কথা লিখতাম, আর্জি তুলে ধরতাম।