চবি প্রতিনিধিঃ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ লাগানোর প্রস্তাব দিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, আমার তিন সন্তানের মধ্যে দু্ই সন্তানের জন্ম হয়েছে বেলজিয়ামে। জন্মের কয়েকদিন পর আমরা পৌর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে চিঠি পেলাম, সেখানে লেখা তোমাদের সন্তানদের নিয়ে অমুক দিন অমুক জায়গায় হাজির হতে হবে। সেখানে একটি গাছ লাগানো হবে এবং একটি নেমপ্লেট দেয়া হবে। সেই গাছটি থেকে যাবে, নেমপ্লেটটিও থেকে যাবে। অর্থ্যাৎ প্রতি সন্তান জন্মলাভের পর সেখানে সন্তানের নামে একটি গাছ লাগানো হয়। সেই গাছটি থেকে যাই। সেটি কাটা হয় না। সে যখন বড় হয়, তখন সে নেমপ্লেট থাকায় গাছটাকে খুঁজে পায়।
‘আমি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে অনুরোধ জানাবো, ফরেস্টি ডিপার্টমেন্ট সেক্ষেত্রে সহায়তা করতে পারে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে যত নবজাতকের জন্ম হবে, তাদের নামে যেন একটি করে গাছ লাগানো হয়, সেজন্য একটি এলাকাকে নির্ধারণ করে দেয়া হয়। এটি যদি আপনারা করেন, আপনারা বাংলাদেশে প্রথম কর্তৃপক্ষ হবেন, এই কাজটি করার ক্ষেত্রে। অনেকেই চাইলেও এই কাজটি করতে পারবে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চাইলেও পারবে না, কারণ তাদের গাছ লাগানোর জায়গা নেই।’
শনিবার (১১ জানুয়ারি) বেলা ১২ টায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বন ও পরিবেশবিদ্যা ইনস্টিটিউট অ্যালামনাইয় অ্যাসোসিয়েশনের পুনর্মিলনী অনুুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।